হাজারী গুড়ের ঐতিহ্য ধরে রাখবে ”হাজারী পল্লী”

এসময় উপস্থিত ছিলেন, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) শুক্লা সরকার, সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট (সংস্থাপন শাখা) রিক্তা খাতুন, উপজেলা সহকারি কমিশনার ভূমি তাপসী রাবেয়া, থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহ নূর এ আলম, উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মো. মানিকুজ্জামান, উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. তৌহিদুজ্জামান খান, বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকের ঝিটকা শাখার ম্যানেজার আব্দুল আলিম, বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকের হরিরামপুর শাখার ম্যানেজার জালাল আহমেদ, উপজেলা সমবায় অফিসার নিলুফার ইয়াসমিন, উপজেলা বিআরডিবি অফিসার শাহাদাত হোসেন, কাঞ্চনপুর ইউপি চেয়ারম্যান গাজী বনি ইসলাম রুপক, বাল্লা ইউপি চেয়ারম্যান মো. বাচ্চু মিয়া, শামীম হাজারী প্রমুখ।

নিজস্ব প্রতিবেদক:মানিকগঞ্জের হরিরামপুর উপজেলায় ”ক্লিন মানিকগঞ্জ, গ্রীন মানিকগঞ্জ” প্রকল্পের আওতায় হাজারী গুড় উৎপাদনে সম্পৃক্ত গাছীদের সাথে কর্ম পরিকল্পনা প্রণয়ন সংক্রান্ত এক সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

সোমবার (১৫ জানুয়ারী) উপজেলার ঝিটকা শিকদার পাড়া গ্রামে হরিরামপুর উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে এ কর্ম পরিকল্পনা প্রণয়ন সংক্রান্ত সভা অনুষ্ঠিত হয়।

অনুষ্ঠানে গাছিরা বলেন, আমরা এখন গাছ, গাছী, খড় এবং লোকবল সংটকে রয়েছি। তুলনামূলক গাছ নাই তার প্রধান কারণ যে বড় গাছগুলো মারা যায় সেগুলোই কমে যায় নতুন করে লাগানোর কোন উদ্যোগ না থাকায় গাছের সংখ্যা দিন দিন কমে যাচ্ছে।

ঝিটকা শিকদার পাড়া গ্রামের এক নতুন গাছি রাশেদুল বলেন, আমি আমার বাবার কাছ থেকে গাছ কাটা শিখছি। আমি আমার পূর্ব পুরুষের ঐতিহ্যে ধরে রাখবো ইং শা আল্লাহ। উপজেলা প্রশাসন থেকে আমাদের এ বিষয়ে প্রশিক্ষণ দিয়েছে।

অনুষ্ঠানে হরিরামপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. শাহরিয়ার রহমানে সঞ্চালনায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মানিকগঞ্জ জেলা প্রশাসক রেহেনা আক্তার।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে জেলা প্রশাসক রেহেনা আক্তার গাছিদের উদ্দেশ্যে বলেন, হাজারী গুড় আমাদের বৃটিশ আমলের ঐতিহ্য, যুগ যুগের ঐতিহ্য। এই ঐতিহ্যই আমাদের সারা বিশ্বের কাছে আলাদা ভাবে পরিচয় দেওয়ার সুযোগ থাকবে। এই ঐতিহ্য রক্ষায় শুধু পুরুষ না নারীরাও কাজ করছেন। নারী পুরুষ কাধে কাধ মিলিয়ে জীবিকা নির্বাহের যে অবলম্বন টা খুবই সুন্দর একটি দৃশ্য। বার্তমানে খেজুর গাছগুলো অনেকটাই বিলুপ্তির পথে এজন্য এ বছর আমরা ৫ লাখ খেজুর গাছের চারা রোপন করার উদ্যোগ নিয়েছি।

তিনি আরও বলেন, আপনাদের হাজারীর সুনাম এবং ঐতিহ্য রক্ষার্থে এখানে ”হাজারী পল্লী” করে দেওয়া হবে। যার মাধ্যমে হাজারীর ঐতিহ্য টিকে থাকবে। 

এসময় উপস্থিত ছিলেন, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) শুক্লা সরকার,

সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট (সংস্থাপন শাখা) রিক্তা খাতুন, উপজেলা সহকারি কমিশনার ভূমি তাপসী রাবেয়া, থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহ নূর এ আলম, উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মো. মানিকুজ্জামান, উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. তৌহিদুজ্জামান খান, বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকের ঝিটকা শাখার ম্যানেজার আব্দুল আলিম, বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকের হরিরামপুর শাখার ম্যানেজার জালাল আহমেদ, উপজেলা সমবায় অফিসার নিলুফার ইয়াসমিন, উপজেলা বিআরডিবি অফিসার শাহাদাত হোসেন, কাঞ্চনপুর ইউপি চেয়ারম্যান গাজী বনি ইসলাম রুপক, বাল্লা ইউপি চেয়ারম্যান মো. বাচ্চু মিয়া, শামীম হাজারী প্রমুখ।

Scroll to Top